মানুষ বিধাতার সৃষ্টি। সৃষ্টির আদিকাল থেকেই মানব মনের চিরন্তন বাসনা "আপন জ্ঞানভান্ডারকে সমৃদ্ধ করা"। এ ঐকান্তির বাসনাই সুসংঘবদ্ধ পরিগ্রহ করে শিক্ষা নামেঅভিহিত হয়েছে। আধুনিককালে শিক্ষা ছাড়া বাক্তিক, সামাজিক ও সামষ্টিক জীবন কল্পনাতীত। মূলত মাতৃগর্ভ থেকে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত শিক্ষা প্রক্রিয়া নিরবচ্ছিন্নভাবে চলতে থাকে তবে আনুষ্ঠানিক শিক্ষার অঙ্কুরোদগম হয় শিশুকাল থেকেই আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার এ যুগে একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় উন্নত বিশ্বের সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক মানসিকতা নিয়ে টিকে থাকতে হলে আমাদের জনশক্তিকে অবশ্যই মানব সম্পদে পরিণত করতে হবে, সৃষ্টি করতে হবে প্রথিতযশা বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ, গবেষক, সমাজবিজ্ঞানী, সাহিত্যিক, দার্শনিক এবং চিকিৎসক। এ জন্য মাতৃভাষা বাংলার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ভাষা হিসাবে ইংরেজী ভাষার দক্ষাতা অর্জন অপরিহার্য। যুগ সচেতন অভিভাবক মহলের ঐকান্তিক ও বাসনা কে বাস্তবে রূপদানের প্রত্যশা নিয়ে উন্নত বিশ্বের পাঠক্রমের সঙ্গে দেশীয় শিক্ষাক্রমের সুসমময় সাধন পূর্বক নতুন আঙ্গিকে গবেষণালব্ধ ফলাফলের ভিত্তিতে শিপ্রতিভার পরিস্ফুটদের মহানব্রত নিয়ে আমরা "ঢাকা আইডিয়াল কলেজ তেজগাঁও” এর সূচনা করেছি। আল্লাহর অপার অনুগ্রহে এ প্রতিষ্ঠান উত্তরোত্তর সাফল্যের ধারা অব্যহত রেখে তার অভিষ্ঠ লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে। কমলমতি শিক্ষার্থীদের কলকাকলিতে এ প্রাঙ্গন হয় মুখরিত। সমাজের শিক্ষাবিদ, চিন্তাবিদ, গুনিজন ও সচেতন সুধী মহলে সুচিন্তিত পরামর্শের আলোকে "ঢাকা আইডিয়াল কলেজ তেজগাঁও" সকলের নিকট সমাদৃত ও গ্রহণযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে দেশের শিক্ষা সেবায় নিবেদিত পারবে বলে আমি সংকল্পবদ্ধ। সু-শিক্ষ আলোকিত করে মানুষের অন্তরকে। আলোকিত করে সমাজ ও জাতিকে। আর তার মূলে রয়েছে আদ-একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সচেতন অভিভাবক হিসাবে আমরা সকলেই এ সমাজের কাছে দায়বদ্ধ আর দায়বদ্ধতা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য স্থাপিত করেছি "ঢাকা আইডিয়াল কলেজ তেজগাঁও" সম্মানি অভিভাকদের প্রতি আমার উদার আহবান আপনার সন্তানকে এ প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করে এবং আপনার জ্ঞানশ পরামর্শ প্রদান আরে এ প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করুন আমিন।